অর্থনীতি (একাদশ শ্রেণী)
প্রশ্ন ১: জনবিষ্ফোরণ কী?
উত্তর: অত্যাধিক হারে কোনো দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধিকেই জনবিষ্ফোরণ বলে।
উত্তর: অত্যাধিক হারে কোনো দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধিকেই জনবিষ্ফোরণ বলে।
প্রশ্ন ২: মাথাপিছু আয় কাকে বলে?
উত্তর: মাথাপিছু আয় হল মোট জাতীয় আয় এবং মোট জনসংখ্যার অনুপাত।
প্রশ্ন ৩: দরিদ্রের দুষ্টচক্র কী?
উত্তর: অধ্যাপক কার্ল মার্কস [Karl Markx]- মতে, দরিদ্রের দুষ্টচক্র হল এমন কতকগুলি শক্তির একত্র সমাবেশ যারা একে অপরের সঙ্গে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে একটি দরিদ্র দেশকে দরিদ্রের মধ্যে আটকে রাখে।
প্রশ্ন ৪: প্রযুক্তিগত উন্নতির সংজ্ঞা দেও।
উত্তর: যখন শ্রম, মূলধন প্রভৃতি উপাদান বেশি করে নিয়োগ না করেই উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব তখন প্রযুক্তিগত উন্নতি ঘটেছে বলা হয়।
প্রশ্ন ৫: মানবিক মূলধন কাকে বলে?
উত্তর: মূলধন বলতে কেবলমাত্র কতকগুলি বস্তুগত দ্রবকেই বোঝায় না, মানুষের শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-বুদ্ধি, সুস্বাস্থ্য, দক্ষতা প্রভৃতি সবকিছুকেই মূলধন বলে গণ্য করা হয়, এই প্রকার মুলধনকেই মানবিক মূলধন বলে।
প্রশ্ন ৬: মূলধনের গঠন কাকে বলে?
উত্তর: মানবিক দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও শিক্ষা যে প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে অর্জন ও বৃদ্ধি করা যায়, তাকে মূলধনের গঠন বলে।
প্রশ্ন ৭: অনুন্নত অর্থনীতি কাকে বলে?
অথবা,
স্বল্পোন্নত অর্থনীতি কাকে বলে?
উত্তর: অনুন্নত অর্থনীতি হল সেই দেশ যার বর্তমান মাথাপিছু আয় উন্নত দেশের মাথাপিছু আয়ের তুলনায় যথেষ্ট কম বলে জীবনযাত্রার মান অতি নিম্ন কিন্তু যার অর্থনৈতিক উন্নয়নের যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে।
প্রশ্ন ৮: অন্নুনত অর্থনীতির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
উত্তর: অন্নুনত অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যগুলি হল:
ক. মাথাপিছু আয়ের স্বল্পতা;
খ. মূলধনের স্বল্পতা;
গ. অধিক মাত্রায় জনসংখ্যা বৃদ্ধি;
ঘ. প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহার;
ঙ. প্রাথমিক ক্ষেত্রের প্রাধান্য;
চ. দরিদ্রের দুষ্টচক্রের উপস্থিতি;
ছ. জীবনযাত্রার নিম্নতম মান;
জ. অন্নুনত উৎপাদন পদ্ধতি।
ক. মাথাপিছু আয়ের স্বল্পতা;
খ. মূলধনের স্বল্পতা;
গ. অধিক মাত্রায় জনসংখ্যা বৃদ্ধি;
ঘ. প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহার;
ঙ. প্রাথমিক ক্ষেত্রের প্রাধান্য;
চ. দরিদ্রের দুষ্টচক্রের উপস্থিতি;
ছ. জীবনযাত্রার নিম্নতম মান;
জ. অন্নুনত উৎপাদন পদ্ধতি।
প্রশ্ন ৯: অনুন্নত দেশের উদাহরণ দেও।
উত্তর: ভুটান, নেপাল, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১০: উন্নত অর্থনীতির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
উত্তর: উন্নত অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যগুলি হল:
ক. উচ্চ মাথাপিছু আয়;
খ. শিল্পে প্রাধান্য;
গ. মূলধনের প্রাচুর্য;
ঘ. উন্নত উৎপাদন পদ্ধতি;
ঙ. জনসংখ্যা বৃদ্ধির নিম্নহার;
চ. জীবনযাত্রার উচ্চতর মান।
প্রশ্ন ১১: উন্নত দেশের উদাহরণ দেও।
উত্তর: জাপান, চিন, কুয়েত ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১২: দ্বৈত অর্থনীতি কাকে বলে?
উত্তর: দ্বৈত অর্থনীতি বলতে বোঝায় উন্নত ও অন্নুনত ক্ষেত্রের সহাবস্থানকে।
প্রশ্ন ১৩: উৎপাদনের চলনশীলতা কাকে বলে?
উত্তর: উৎপাদনের উপাদানগুলি যদি এক শিল্প থেকে অপর শিল্পে চলাচল করতে পারে তখন তাকে উৎপাদনের চলনশীলতা বলে।
প্রশ্ন ১৪: অর্থনৈতিক প্রসার কাকে বলে?
অথবা,
অর্থনৈতিক সম্প্রসারণ কাকে বলে?
উত্তর: যে পদ্ধতির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির উৎপাদন ক্ষমতা ও জাতীয় আয় দীর্ঘকালীন ভিত্তিতে নিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পায়, তাকে অর্থনৈতিক প্রসার বা অর্থনৈতিক সম্প্রসারণ বলে।
প্রশ্ন ১৫: অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের দুটি সুবিধা লিখো।
উত্তর: অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের দুটি সুবিধা লিখো:
ক. অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের মাধ্যমে সমাজের উৎপাদনের উপাদান এবং উৎপাদন-ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
খ. দেশবাসীর ভোগের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে, তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়।
প্রশ্ন ১৬: অর্থনৈতিক প্রসারের উৎসগুলি কী কী?
অথবা,
অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের দুটি উৎসের উল্লেখ করো।
উত্তর: অর্থনৈতিক প্রসারের উৎসগুলি হল:
ক. শ্রমশক্তি;
খ. বস্তুগত মূলধন;
গ. মানবিক মূলধন;
ঘ. প্রযুক্তিগত উন্নতি।
প্রশ্ন ১৭: অর্থনৈতিক প্রসারের নির্দেশকগুলি কী কী?
উত্তর: অর্থনৈতিক প্রসারের নির্দেশকগুলি হল:
ক. নিট প্রকৃত জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধি;
খ. মাথাপিছু প্রকৃত জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধি;
গ. জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন।
উত্তর: অর্থনৈতিক প্রসারের নির্দেশকগুলি হল:
ক. নিট প্রকৃত জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধি;
খ. মাথাপিছু প্রকৃত জাতীয় উৎপাদন বৃদ্ধি;
গ. জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন।
প্রশ্ন ১৮: জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হওয়ার নির্দেশক কোনগুলি?
উত্তর: জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হওয়ার নির্দেশকগুলি হল:
ক. জনসাধারণের গড় আয়ু বৃদ্ধি পাওয়া;
খ. শিশু মৃত্যুর হার কমে যাওয়া;
গ. সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পাওয়া;
ঘ. খাদ্য, বাসস্থান, বস্ত্র, শিক্ষা প্রভৃতির সংস্থান হওয়া ইত্যাদি।
উত্তর: জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হওয়ার নির্দেশকগুলি হল:
ক. জনসাধারণের গড় আয়ু বৃদ্ধি পাওয়া;
খ. শিশু মৃত্যুর হার কমে যাওয়া;
গ. সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পাওয়া;
ঘ. খাদ্য, বাসস্থান, বস্ত্র, শিক্ষা প্রভৃতির সংস্থান হওয়া ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৯: ভারতে অর্থনীতিক পশ্চাদপদতার কারণগুলি কি কি?
উত্তর: ভারতে অর্থনীতিক পশ্চাদপদতার কারণগুলি হল:
ক. প্রাকৃতিক সম্পদের অপূর্ণ ব্যবহার;
খ. মূলধনের পরিমাণ ও ব্যবহার কম;
গ. জনসংখ্যা বৃদ্ধি;
ঘ. রাজনৈতিক কারণ।
প্রশ্ন ২০: অর্থনৈতিক উন্নয়ন কাকে বলে?
উত্তর: অর্থনৈতিক উন্নয়ন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোনো দেশের মাথাপিছু প্রকৃত জাতীয় আয় দীর্ঘকাল ব্যাপী বৃদ্ধি পায়। অর্থনৈতিক প্রসারের সময় মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সময় মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোয় পরিবর্তন ঘটে।
উত্তর: অর্থনৈতিক উন্নয়ন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোনো দেশের মাথাপিছু প্রকৃত জাতীয় আয় দীর্ঘকাল ব্যাপী বৃদ্ধি পায়। অর্থনৈতিক প্রসারের সময় মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সময় মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোয় পরিবর্তন ঘটে।
প্রশ্ন ২১: অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে সাথে কিসের অনুপাত হ্রাস পায়?
উত্তর: অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে সাথে কৃষিক্ষেত্র থেকে অর্জিত আয়ের অনুপাত হ্রাস পায়।
উত্তর: অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে সাথে কৃষিক্ষেত্র থেকে অর্জিত আয়ের অনুপাত হ্রাস পায়।
প্রশ্ন ২২: অর্থনৈতিক উন্নয়নের দুটি নির্দেশকের উল্লেখ করো।
উত্তর: অর্থনৈতিক উন্নয়নের দুটি নির্দেশক হল:
ক. দীর্ঘকালীন ভিত্তিতে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পায়।
খ. জনসাধারণের জীবনযাত্রার সামগ্রিক মান ও উৎকর্ষ বৃদ্ধি।
উত্তর: অর্থনৈতিক উন্নয়নের দুটি নির্দেশক হল:
ক. দীর্ঘকালীন ভিত্তিতে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পায়।
খ. জনসাধারণের জীবনযাত্রার সামগ্রিক মান ও উৎকর্ষ বৃদ্ধি।
প্রশ্ন ২৩: অর্থনৈতিক প্রসার ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মধ্যে পার্থক্য লিখো।
উত্তর: অর্থনৈতিক প্রসার ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মধ্যে পার্থক্য হল:
ক. দেশের জাতীয় আয় এবং মাথাপিছু আয় যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে দেশের অর্থনৈতিক প্রসার ঘটেছে বলা যেতে পারে।
অন্যদিকে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন হল মাথাপিছু আয়ের বৃদ্ধি এবং সেই সঙ্গে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোয় পরিবর্তন।
খ. প্রচলিত আর্থসামাজিক কাঠামোর মধ্যে যখন উৎপাদন বৃদ্ধি ঘটে তাকে অর্থনৈতিক প্রসার বলে।
অপরদিকে, আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তনের সাথে সাথে যখন উৎপাদন বৃদ্ধি পায় তখন তাকে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বলা হয়।
উত্তর: অর্থনৈতিক প্রসার ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের মধ্যে পার্থক্য হল:
ক. দেশের জাতীয় আয় এবং মাথাপিছু আয় যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে দেশের অর্থনৈতিক প্রসার ঘটেছে বলা যেতে পারে।
অন্যদিকে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন হল মাথাপিছু আয়ের বৃদ্ধি এবং সেই সঙ্গে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোয় পরিবর্তন।
খ. প্রচলিত আর্থসামাজিক কাঠামোর মধ্যে যখন উৎপাদন বৃদ্ধি ঘটে তাকে অর্থনৈতিক প্রসার বলে।
অপরদিকে, আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তনের সাথে সাথে যখন উৎপাদন বৃদ্ধি পায় তখন তাকে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বলা হয়।
প্রশ্ন ২৪: অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের হার বলতে কি বোঝ?
উত্তর: একটি নির্দিষ্ট বছরের তুলনায় পরের বছরে জাতীয় আয় ও উৎপাদন ক্ষমতা কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে তার শতাংশের হিসাব হল অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের হার।
অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের হার = (GDP2 - GDP1)/GDP1
উত্তর: একটি নির্দিষ্ট বছরের তুলনায় পরের বছরে জাতীয় আয় ও উৎপাদন ক্ষমতা কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে তার শতাংশের হিসাব হল অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের হার।
অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের হার = (GDP2 - GDP1)/GDP1
প্রশ্ন ২৫: অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের হার মূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের কয়টি উপাদানের উপর নির্ভর করে?
উত্তর: অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের হার মূলত মূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের চারটি উপাদানের উপর নির্ভর করে। যথা:
ক. ব্যক্তিগত ভোগ;
খ. বাণিজ্যিক বিনিয়োগ;
গ. সরকারি ব্যয়/বিনিয়োগ;
ঘ. আমদানি-রপ্তানী।
উত্তর: অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের হার মূলত মূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের চারটি উপাদানের উপর নির্ভর করে। যথা:
ক. ব্যক্তিগত ভোগ;
খ. বাণিজ্যিক বিনিয়োগ;
গ. সরকারি ব্যয়/বিনিয়োগ;
ঘ. আমদানি-রপ্তানী।
প্রশ্ন ২৬: মাথাপিছু সম্প্রসারণের হার কাকে বলে?
উত্তর: প্রতি একক জনসংখ্যায় অর্থনীতির যে পরিমাণ সম্প্রসারণ ঘটে, তাই হল মাথাপিছু সম্প্রসারণের হার।
উত্তর: প্রতি একক জনসংখ্যায় অর্থনীতির যে পরিমাণ সম্প্রসারণ ঘটে, তাই হল মাথাপিছু সম্প্রসারণের হার।
প্রশ্ন ২৭: প্রকৃত (বা মূল বা মোট) অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মাথাপিছু হার কী?
উত্তর: মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনকে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যা পাওয়া যায় তাকে প্রকৃত (বা মূল বা মোট) অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মাথাপিছু হার বলে।
অর্থাৎ,
প্রকৃত (বা মূল বা মোট) অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মাথাপিছু হার = Total GDP/ Total Population
উত্তর: মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনকে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যা পাওয়া যায় তাকে প্রকৃত (বা মূল বা মোট) অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মাথাপিছু হার বলে।
অর্থাৎ,
প্রকৃত (বা মূল বা মোট) অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মাথাপিছু হার = Total GDP/ Total Population
প্রশ্ন ২৮: প্রকৃত স্থূল (বা মোট) জাতীয় উৎপাদনের হার কী?
উত্তর: মোট জাতীয় উৎপাদনকে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যা পাওয়া যায় তাকে প্রকৃত স্থূল (বা মোট) জাতীয় উৎপাদনের হার বলে।
অর্থাৎ,
প্রকৃত স্থূল (বা মোট) জাতীয় উৎপাদনের হার = Total GNP/ Total Population
উত্তর: মোট জাতীয় উৎপাদনকে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যা পাওয়া যায় তাকে প্রকৃত স্থূল (বা মোট) জাতীয় উৎপাদনের হার বলে।
অর্থাৎ,
প্রকৃত স্থূল (বা মোট) জাতীয় উৎপাদনের হার = Total GNP/ Total Population
প্রশ্ন ২৯: অনুন্নত দেশের জীবিকা কাঠামো কেমন হয়?
উত্তর: অনুন্নত দেশের বেশির ভাগ জনসংখ্যা কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
উত্তর: অনুন্নত দেশের বেশির ভাগ জনসংখ্যা কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন ৩০: উক্তিটি কার: A country is poor, because it is poor.
উত্তর: অধ্যাপক নার্কস [Nurkse]।
উত্তর: অধ্যাপক নার্কস [Nurkse]।
প্রশ্ন ৩১: শূন্যস্থান পূরণ করো:
ক. অর্থনৈতিক প্রসার বলতে বোঝায় প্রকৃত নিট _______ উৎপাদনের বৃদ্ধি।
খ. যদি কোনো দেশের প্রকৃত জাতীয় আয় 12% হারে বাড়ে এবং জনসংখ্যা 6% হারে বাড়ে তাহলে মাথাপিছু প্রকৃত জাতীয় আয় বৃদ্ধির হার হবে _______ ।
গ. যদি জাতীয় আয় জনসংখ্যা অপেক্ষা বেশি হারে বাড়ে তাহলে মাথাপিছু আয় _______ ।
ঘ. উন্নত দেশগুলিতে জাতীয় আয়ের বেশির ভাগ আসে _______ ক্ষেত্র থেকে।
উত্তর:
ক. জাতীয়
খ. 2%
গ. বাড়বে
ঘ. শিল্প
ক. অর্থনৈতিক প্রসার বলতে বোঝায় প্রকৃত নিট _______ উৎপাদনের বৃদ্ধি।
খ. যদি কোনো দেশের প্রকৃত জাতীয় আয় 12% হারে বাড়ে এবং জনসংখ্যা 6% হারে বাড়ে তাহলে মাথাপিছু প্রকৃত জাতীয় আয় বৃদ্ধির হার হবে _______ ।
গ. যদি জাতীয় আয় জনসংখ্যা অপেক্ষা বেশি হারে বাড়ে তাহলে মাথাপিছু আয় _______ ।
ঘ. উন্নত দেশগুলিতে জাতীয় আয়ের বেশির ভাগ আসে _______ ক্ষেত্র থেকে।
উত্তর:
ক. জাতীয়
খ. 2%
গ. বাড়বে
ঘ. শিল্প