আমার প্রিয় আনন্দ চন্দ্র
আনন্দের, আনন্দ চন্দ্র
আমাদের কলেজ,
শুধু নামেই
নয়, বিদ্যারও
আলয়।
জলপাইগুড়ি
শহরের মাঝে এর অবস্থান,
সব কিছু
উৎসবেই হয় বৃহৎ অনুষ্ঠান।
কলেজটি শুধু
দেখতেই সুন্দর নয়,
আমাদের কলেজে
মন লাগিয়ে পঠন-পাঠনও হয়।
শিক্ষকের
শ্রেণীতে পড়ান যত্ন করে,
একবার না
বুঝলে পড়া, বোঝান
বারে-বারে।
শিক্ষকেরা
শিক্ষার্থীদের দেখেন সমান চোখে,
দুষ্টুমি করলে
তবেই দেন বকে।
কলেজের
শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠন ও নিয়মশৃঙ্খলা ভালো,
শিক্ষকদের
সাহায্য পেয়ে এরাই করবে আলো।
কলেজের
লাইব্রেরীতে নানা বই পাওয়া যায়,
উৎসাহী
শিক্ষার্থীরা সেখান থেকেই,
বই-এর সাহায্য পায়।
কলেজের
শিক্ষার্থীরা শুধু এখানকারই নয়,
অনেক
শিক্ষার্থীর, বাইরে থেকেও
আসা হয়।
কলেজের
চারপাশেতে সবুজ গাছে ঢাকা,
মাঝখানেতে
খেলার জন্য অনেকখানি ফাঁকা।
ঐ কলেজে পড়ে পেয়েছে
সুনাম,
ব্যক্তি আনন্দ
চন্দ্র, তোমাকে
প্রনাম।।